The Single Best Strategy To Use For পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

৫ থেকে ২.৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এ ফলের আকার বড়, পাকলে খোসার রং লাল হয়ে যায় ,শাঁস গাঢ় গোলাপী রঙের, লাল ও সাদা এবং রসালো প্রকৃতির । ফলের বীজগুলো ছোট ছোট কালো ও নরম ।

পাতা কুঁকড়ে যাওয়া: ক্যালসিয়াম এর অভাবে মানি প্ল্যান্ট গাছের পাতা কুঁকড়ে হুকের মত হয়ে যায়,পাতার চূড়া (অগ্রভাগ) মারা যায়।

২-০.৪৫ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৪-২৫ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন ও রিবোফ্লাভিন থাকে খুব অল্প। লাল শাঁসের ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি থাকে বেশি। ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভাতের পরিবর্তে এ ফল উত্তম। তাইওয়ানের ডাক্তাররা ডায়াবেটিক রোগীদের ভাতের বদলে এ ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এমনকি এ ফল রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এ ফলের শাঁস পিচ্ছিল হওয়ায় তা কেষ্ঠ্যকাঠিন্যও দূর করে।

গাছের গোড়ায় পচা ধরলে রোগ বালাই নাশক স্প্রে করতে হবে। কান্ড ও গোড়া পচন ধরলে ছত্রাক নাশক স্প্রে করতে হবে। পোকা মাকড়ের আক্রমণ হলে খুব কম পরিমাণ এবং পরামর্শ নিয়ে কীটনাশক দিতে হবে। তবে বেশি দিলে ফলন হ্রাস পাবে। তাই দক্ষ কারো থেকে পরামর্শ নিতে হবে। এভাবেই ড্রাগন চাষ করতে হবে।

ঙ. তৃতীয় গ্রেডের ইটের ক্ষুদ্র চিপস/খোয়া    - ১০%

ক্যাপসিকাম চাষে ঝুঁকছেন ভোলার কৃষকরা

ছাদে বাগান স্থাপন উপযোগী করা : প্রথমে অনেকেই ছোট বড় নানা প্রকার টবে গাছ লাগিয়ে ছাদ বাগান শুরু করে। তবে এ ব্যবস্থায় খুব একটা সফলতা আনা সম্ভব হয় না। এ জন্য ছাদে রোপিত গাছের শিকড় যেন বেশি ছড়াতে পারে এবং বেশি সংখ্যক গাছ রোপণ করা যায় অথচ ছাদের কোনো ক্ষতি হয় না এ ব্যবস্থা শুরুতেই নেয়া দরকার।

আঙ্গুর চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত

লবণাক্ত জমিতে মরুভূমির সাম্মাম চাষে সফল সোহেল

আগাছা অপসারণ করে নিয়মিত সেচ দিতে হবে এবং প্রয়োজনে চারপাশে বেড়ার ব্যবস্থা করতে হবে। গাছ লতানো এবং ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার লম্বা হওয়ায় সাপোর্টের জন্য ৪ টি চারার মাঝে ১টি সিমেন্টের ৪ মিটার লম্বা খুঁটি পুততে হবে। চারা বড় হলে খড়ের বা নারিকেলের দড়ি দিয়ে বেধে দিতে হবে যাতে কাণ্ড বের হলে খুঁটিকে আঁকড়ে ধরে গাছ সহজেই বাড়তে পারে।

অ্যাকুরিয়ামে অক্সিজেন সরবারহের পাশাপাশি বিল্ডিংয়ের সৌন্দর্য বর্ধনে ড্রিপ ইরিগেশন সিস্টেম

এম এ রহিম গবেষণার উদ্দেশ্যে ড্রাগন ফলের কয়েকটি জাত নিয়ে আসেন থাইল্যান্ড থেকে। সেসব গাছ দিব্যি ফল দিচ্ছে। এই সফলতার ওপর website ভিত্তি করে সেন্টার থেকে এখন দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ড্রাগন ফলের চাষ সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সমন্বিত কৃষি খামারে আধুনিক সেঁচ ব্যবস্থা

ড্রাগন ফল গাছ ক্যাকটাস সদৃশ। আমাদের দেশের আবহাওয়া ড্রাগন ফল চাষের জন্য উপযোগী। চাইলে বাড়ির ছাদে বড় টবে বা ড্রামে ড্রাগন চাষ করতে পারেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *